Header Ads

আগামীকাল নতুন সুর্য উঠবে। নতুন দিন শুরু হবে। নতুন একটি পৃথিবীর যাত্রা শুরু হবে। সেই পৃথিবীটা শুধু আল-কোরআনের। এই সপ্ন প্রত্যহই দেখি। শুধু বান্তবায়ন সময়ের অপেক্ষা............

ফজর নামাজের ফযিলত

----বেলাল আল জাবের-----

নামাজ একটি ফরয ইবাদত যা আল্লাহ তায়ালার সাথে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম বান্দার ইবাদতী জিন্দিগীর একটি শ্রেষ্ট অনুষঙ্গ হল নামাজ প্রত্যেক নামাজের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব এবং আলাদা আলাদা ফায়দা ও বৈশিষ্ট্য ফরয পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের  মধ্য ফজরের নামাজ একটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের অধিকারী এবং আলাদা বিশেষ গুরুত্ব বহন করে আজ আমরা জানবো ফ্জরের নামাজের সেই গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্যগুলো
পবিত্র কোরআনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি আলাদা করে ফজরের নামাজের  বর্ণনা রয়েছেঃ
 যেমন মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন……والفجر وليال عشر(سورة الفجر( اية-۱ " আর শফথ ফজরের আর শফথ দশ রজনীর ( জিলহজ্জ মাসের ১০ দিন উদ্দেশ্য)  আলচ্য আয়াতে প্রত্যেক দিনের ঊষার উদয়ের শফত করে মহান আল্লাহ তায়ালা ফজরের বিশেষ গুরুত্বের কথা বুঝিয়েছেন কারন ঊষার উদয়ের মাধ্যমে একটি নতুন দিন, একটি নতুন জীবন এবং একটি নতুন দিনের কর্মের আরম্ব হয়মানুষ পূর্বের দিন তার সকল কর্ম সম্পাদন ও হিসাব নিকাশ চুকিয়ে ঘুমের মাধ্যমে মৃত্যু বরন করেআমরা কেউ জানিনা আগামী দিন আমি জিবীত হব কিনা? আবার একটি সুন্দরতম নতুন দিন উপভোগ করতে পারবো কিনা? আমি আবার নতুন করে আমার কর্মে ফিরে যেতে পারবো কিনা? সবগুলো প্রশ্নের উত্তর আপেক্ষিক। আল্লাহর দয়ার উপর নির্ভর করে। আল্লাহ দয়া করে আগামী দিন ফজরে আমাকে জিবীত করলেই আমি নতুন দিনে নতুন করে কর্মে ফিরতে পারবো। এ জন্য আল্লাহ তায়ালা বলেন " আর শফথ ফজরের" অর্থাৎ হে মানব মন্ডলী আমি ফজরের শফত করেছি এজন্য যে তোমরা যাতে এর গুরুত্ব অনুধাবন কর।
  রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ফজরের ব্যাপারে দোয়া করেছেনঃ  কথায় রয়েছে যাত্রা ভাল হলে দিনের সবটুকুই ভাল যায়। এ জন্য দেখা যায় সকালে আমরা পরস্পর একজন আরেকজনকে "সু-প্রভাত" বলে সম্বোদন করি। সকাল বেলার ব্যাপারে রাসুল (সাঃ) আল্লাহর কাছে এরকম দোয়া করতেন-

عن صخر بن وداعة رضى الله عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم"اللهم بارك لامتى فى بكورها" رواه الترمذى وصححه ابن حبان
  হযরত সখর ইবনে ওদায়া (রাঃ) হতে বর্নিত রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন " হে আল্লাহ তায়ালা  আমার উম্মতদেরকে সকালে কল্যান দান কর"(তিরমিজি) অন্যত্র রাসুল (সাঃ) বলেন-
 عن البراى ان النبى صلى الله عليه وسلم كان اذا اخذ مضجعه قال اللهم باسمك احيا وباسمك اموت واذا استيقظ قال الحمد لله الذى احيان بعدما اماتنا واليه النشور-صحيح المسلم2711
হযরত বারায়া রাঃ হতে বর্ণিত তিনি বলেন  নিশ্চয়ই রাসুল (সাঃ) যখন বিছানা গ্রহন করতেন তখন বলতেন" হে তোমার নামে আমি মৃত্যু বরন করছি আর তোমার নামেই জিবীত হব। আর যখন তিনি (ফযরে) ঘুম থেকে জাগ্রত হতেন তখন তিনি বলতেন" সমস্ত প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতা আল্লাহর জন্য যিনি আমার মৃত্যুরপর জীবন দান করলেন।(সহিহ মুসলিম২৭১১)
ফজর নামাজ বিষেশ ভাবে আল্লাহ তায়ালা দেখেনঃ আল্লাহ তায়াল বলেন- وَقُرْآنَ الْفَجْرِ إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا (الإسراء/۷۸)
অর্থাৎ- "এবং কায়েম করুন ফজরের সালাত আর ফজরের সালাত বিশেষভাবে পরিলক্ষিত হয়"
বেলাল আল-জাবের https://balalislamicmedia.blogspot.com/
 আলচ্য আয়াতে ফজরের সালাত বিশেষভাবে পরিলক্ষিত দ্ধারা ফজরের গুরত্ব বুঝানো হয়েছে আল্লামা বায়যাবী (রঃ) বলেন, এই সময়ে বিশেষত দৃশ্যমান হয় আল্লাহর অপরিসীম কুদরত স্রষ্টার অসীম ক্ষমতার নিদর্শনাবলী যেমন-
  আলোর আগমনে আধাঁরের বিধায়
  নিদ্রা নামক মৃত্যুর পর নতুন জীবন পেয়ে জাগ্রত হওয়া
তাছাড়া রাত দিনে পালাক্রমে চার জন ফিরিশতা  প্রত্যেক মানুষের জন্য আল্লাহর পক্ষথেকে দায়িত্ব পালন করে থাকেন দিন রাতের দায়িত্বরত ফিরিশতাগন ফজরের সময় একত্র হয়ে থাকেন তার পর আল্লাহর দরবারে ফিরে থাকেন হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) হতে বর্নিত, তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ) আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলতে শুনেছি-
تفضل صلواة الجميع على صلواة احدكم وحده بخمس وعشرين جزءا  ويجتمع ملائكة الليل وملائكة النهار فى صلواة الفجر(صحيح بخارى)-
"জামাতে সালাত তোমাদের কারো একাকী সালাতের চেয়ে পচিঁশ গুন ফযিলত পূর্ণ রাতের ফেরেশতারা দিনের ফেরেশতারা ফজরের সালাতে একত্রিত হন"(সহিহ বুখারী-৬২১)
এই ফেরেশতাদের মধ্য রাতের দুজন ফেরেশতা নামাজের পর বিদায় গ্রহন করেন তারা আল্লাহর দরবারে পৌছঁলে আল্লাহ তায়ালা তাদের উভয়কে প্রশ্ন করেন-كيف وجدتم بعبادى তোমরা আমার বান্দাদের কি অবস্থায় পেয়েছ? তখন তারা উত্তর করে হে আল্লাহ তায়ালা আমরা তোমার অমুক অমুক বান্দাদের ইবাদতে লিপ্ত অবস্থায় পেয়েছি(যারা ফজরের সালাত আদায় করে) আর অমুক অমুক বান্দাকে গুমন্ত অবস্থায় পেয়েছি(যারা সালাত আদায় করেনা)
ফজরের নামাজ শৈথিল্য প্রদর্শকারী মুনাফেকঃ নামাজের ব্যাপারে শৈথিল্য প্রদর্শকারী অর্থাৎ সালাতের ওয়াক্ত হারানো ব্যক্তি অত্যন্ত নিকৃষ্ট মুনাফেক ব্যক্তি হিসেবে পরিগনিত হয়পবিত্র কোরানে বর্নিত للمصلين  الذين هم عن صلاتهم ساهون(سورة الماعون فويل
সুতরাং দুর্ভোগ সেই সালাত আদায়কারীদের , যারা তাদের সালাত সম্বন্ধে উদাসীন রাসুল সাঃ বলেন - هم الذين يؤخرون الصلواة عن وقتها অর্থাৎ তারা সেইসব লোক, যারা নির্দিষ্ট সময়ের পর সালাত আদায় করেআবুল আলিয়া () বলেন, এরা তারা যারা যথা সময়ে সালাত আদায় করেনা এবং রুকু সেজদা ঠিকভাবে আদায় করেনা আর তার জন্য কোন অনুতাপ হয়নামুনাফেকদের নামাজের ব্যাপারে আরেকটি আয়াতে এরকম এরশাদ হয়েছে- إِنَّ الْمُنَافِقِينَ يُخَادِعُونَ اللَّهَ وَهُوَ خَادِعُهُمْ وَإِذَا قَامُوا إِلَى الصَّلَاةِ قَامُوا كُسَالَىٰ يُرَاءُونَ النَّاسَ وَلَا يَذْكُرُونَ اللَّهَ إِلَّا قَلِيلًا (سورة النساء144) অর্থাৎ অবশ্যই মুনাফেকরা প্রতারনা করছে আল্লাহর সাথে, অথচ তারা নিজেরাই নিজেদের প্রতারিত করছে বস্তুত তারা যখন নামাজে দাড়ায় তখন দাড়ায়, একান্ত শিথিলভাবে লোক দেখানোর জন্য আর তারা আল্লাহকে অল্পই স্বরন করেরাসুল সাঃ ফজরের নামাজ শৈথিল্য প্রদর্শকারীর ব্যপারে বলেন-
عن ابى هريرة رضى الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ليس صلواة اثقل على المنافقين من الفجر والعشاء- ولو يعلمون ما فيها لاتوهما ولو حبوا
(متفق عليه) হযরত আবুহোরায়রা (রাঃ) হতে বর্নিত রাসুল (সাঃ) বলেন, মুনাফেকদের নিকট ফজর ও ইশার নামাজের চেয়ে অধিক ভারি আর কোন নামাজ নেই। যদি তারা জানতো এ দু নামাজে কি রয়েছে তাহলে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও নামাজে আসতো। যরত ইবনে মাসুদ রাঃ বলেন আমাদের সময় যারা ফজর ও এশার নামাজে আসতনা আমরা তাদের মুনাফেক ভাবতাম। রাসুল সাঃ কে এমন এক ব্যাক্তি সম্পর্কে বলা হল  যে সকাল পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটাল আর নামাজে উপস্থিত হতে পারেনাই। আল্লাহর রাসুল (সাঃ) তার সম্পর্কে বললেন-بال الشيطان فى اذنه  শয়তান তার কানের মধ্যে প্রশ্রাব করেছে
ফজর আদায়কারীর ফযিলতঃ ১।সকাল বেলায় ফজরের নামাজ আদায়কারী আল্লাহর দরবারে অত্যন্ত সম্মানিত হয়ে থাকেনউল্লেখ্য যে ফজর আদায়কারী ব্যক্তির দায়দায়িত্ব স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা গ্রহন করেনহাদীসে এসেছে-عن جندب ابن عبد الله رضى الله قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم مَن صَلَّى الصُّبحَ فَهُوَ فِي ذِمَّةِاللَّهِ ، فَلا يَطلُبَنَّكُمُ اللَّهُ مِن ذِمَّتِهِ بِشَيْءٍ فَيُدرِكَهُ فَيَكُبَّهُ فِي نَارِ جَهَنَّمَ( رواه مسلم-657)
 হযরত যুনদব ইবনে আব্দুল্লাহ বলেন রাসুল (সাঃ) বলেছেন যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে আল্লাহ যাকে পাকড়াও করেন তার কেউই তার অধীনে নেই(মুসলিম-৬৫৭)
২।অন্য হাদীসে ফজর আদায়কারী ব্যক্তিকে জান্নাতী বলা হয়েছে عن أبي موسى الأ‌شعري رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم مَن صلى البَرْدين، دخل الجنة(متفق عليه)  হযরত আবু মুসা আশয়ারী (রাঃ) হতে বর্নিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন যে ব্যক্তি দুটি শিতল সময়ে নামাজ আদায় করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।(বুখারী ও মুসলিম)।  সকালের নামাজ(ফজর) রাতের সবচেয়ে শীতল অংশে এবং 'আসর' নামায দিনের মৃদুমন্দ ঠান্ডা পড়ার পরে দিনের সবচেয়ে শিতল অংশে অবস্থিত। যে কেউ এই দুই নামাজে  যোগ দেয় তারা জান্নাতে প্রবেশ করে। এর অর্থ হচ্ছে, এই দু'টি নামাজের রক্ষণাবেক্ষণ এবং তাদের থাকার জায়গা জান্নাতে প্রবেশ করার একটি কারণ।
৩। ফজরের নামাজ আদায়কারী সারারাত ইবাদত কারীদের অন্তর্গত। হাদীসে বর্নিত-فعن عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ مَنْ صَلَّى الْعِشَاءَ فِي جَمَاعَةٍ فَكَأَنَّمَا قَامَ نِصْفَ اللَّيْلِ وَمَنْ صَلَّى الصُّبْحَ فِي جَمَاعَةٍ فَكَأَنَّمَا صَلَّى اللَّيْلَ كُلَّهُ(رواه مسلم)
হযরত ওসমান রাঃ হতে বর্নিত তিনি বলেন আমি রাসুল সাঃ) কে বলতে শুনেছি যে ব্যক্তি জামাতে এশার নামাজ আদায় করল সে অর্ধরাত্রি নফল নামাজ আদায়ের সওয়াব পাবে আর যে ব্যক্তি সকালে ফযরের নামাজ জামায়াতে পড়লো সে সারারাত নফল আদায়ের সয়াব পাবে(মুসলিম)
ফজরের নামাজ আদায়কারী কিয়ামতে পরিপুর্ণ জ্যোতির অধিকারী হবে সে পুলসিরাত কিংবা হাশর ময়দানে কোন আলোর সল্পতায় পড়বেনা হাদীসে বর্নিত-
بشر المشائين فى الظلم إلى المساجد بالنور التام يوم القيامةرواه أبو داود والترمذي وصححه الألباني قال عليه الصلاة والسلام
 আল্লাহর রাসুল (সাঃ) বলেছেন সুসংবা্দ ঐসকল হেটে যাওয়া ব্যক্তি যারা অন্ধকারে নামাজ(ফযরের) আদায় হেতু মসজিদ পানে ধাবিত হয়, কিয়ামতে তারা পরিপুর্ণ জ্যোতির সাথে থাকবে।(আবুদাউদ)
৫। ফযরের নামাজ আদায়কারী কখনো জাহান্নামে প্রবেশ করবেনা। হাদীসে উল্লেখ-  
عن عمارة بن رؤيبة رضي الله عنه قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول لن يلج النار أحد صلى قبل طلوع الشمس وقبل غروبها، يعني الفجر والعصر”. رواه مسلم .
হযরত উমারা ইবনে  রুবিয়্যা বলেন আমি রাসুল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি তিনি বলেন, যে ব্যক্তি সুর্যদয় ও সূর্যাস্তের পুর্বে নামাজ পড়েছে সে কখনো জাহান্নামে প্রবেশ করবেনা।অর্থাৎ ফজর ও আসর নামাজ। (মুসলিম)
logo-https://balalislamicmedia.blogspot.com/
রাসুল (সাঃ) এর ফজর নামাজঃ  আল্লাহর রাসুল (সাঃ) বলেছেন ফজরের নামাজের দুই রাকাত সুন্নাত নামাজ জমীন ও তার মধ্য  যা কিছু রয়েছে তার ছেয়ে উত্তম। বর্নিত হয়েছে- عن عائشة رضي الله عنها عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ركعتا الفجر خير من الدنيا وما فيها(رواه مسلم)  হযরত আয়শা (রাঃ) হতে বর্নিত তিনি আল্লাহর রাসুল (সাঃ) থেকে বর্ননা করেন, রাসুল ( সাঃ ) বলেছেন  ফজরের দুই রাকাত সালাত জমীন ও তার মধ্য যা কিছু আছে তার থেকেও  উত্তম।
রাসুল (সাঃ) ফজরের দুই রাকাত সুন্নতে ১ম রাকাতে সুরা কাফিরুন এবং ২য় রাকাতে সুরা ইখলাছ তেলাওয়াত করতেন। বর্নিত আছে- عن ابى هريرة رضى الله ان رسول الله قرا فى ركعتى الفجر" قل ياايهاالكافرون وقل هو الله احد"(رواه ابوداود)
আর ফজরের ফরয দুই রাকাতে যথাক্রমে সুরা বাকারার অংশ বিশেষ এবং সুরা আলে-ইমরান এর অংশ বিশেষ তেলাওয়াত করতেন। عن ابن عباس رضى الله كان رسول الله يقرا فى ركعتى الفجر " قولو امنا باالله وما انزل الينا - سورة بقرة" وتعالو الى كلمة سواء بيننا وبينكم - سورة ال عمران(رواه مسلم)
পরিশেষে যে কথাটি বলার অপেক্ষা রাখেনা সেটি হল ফযরের নামাজ একজন মুমিন বান্দার জন্য অপরিসীম কল্যান বয়ে আনে। পাশাপাশি আমরা দেখি একজন ব্যক্তি সারারাত নিদ্রাযাপন করার ফলে তার অঙ্গ প্রতঙ্গ গুলো নির্জিব হয়ে থাকায় অনেকটা জ্যাম হয়ে যায় তাকে পুনরায় সচন করার একটি উত্তম মাধ্যম হল নামাজ। এ জন্য একে সকালের উত্তম ব্যয়াম ও শ্রেষ্ট অভ্যাস বলে পরিগনিত করা হয়। আসুন আমরা  সবাই নামজ আদায়ে সচেষ্ট হই " ইহকালীন কল্যান ও পারলৌকিক মুক্তি অর্জন করি " আল্লাহ আমাদের একজন নামাজী হিসেবে কবুল করুন। আমীন।

1 comment:

  1. নামাজের উপকারিতা বা ফজিলত নিয়ে আপনার লেখাটি অনেক চমৎকার হয়েছে। একটি তথ্যপূর্ণ লেখা আমাদের উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আগামীতে আরও নতুন নতুন গুরুত্বপূর্ণ লেখা আশা করছি আপনার কাছ থেকে। ভালো থাকবেন, আমার এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।

    ReplyDelete

Powered by Blogger.